সাকিব আল হাসান দুর্নীতি দমন কমিশনের শুভেচ্ছাদূত থাকবেন কিনা, তা খতিয়ে দেখছে কমিশন। মঙ্গলবার সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে কমিশনের সচিব মাহবুব হোসেন এ কথা জানান।
অভিযোগ এলেই তো সঙ্গে সঙ্গে কোনও কিছু হয় না। একটু সময় দেন। বিষয়টি দুর্নীতি দমন কমিশন দেখছে বলে জানান কমিশনের সচিব মাহবুব হোসেন । তিনি বলেন, সাকিব আল হাসান এর সঙ্গে দুদকের ২০১৮ সালে ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে চুক্তিটি হয়েছিল। বিনা পারিশ্রমিকে উনি দুদকের হয়ে তথ্যচিত্র তৈরিতে কাজ করবেন। ২০১৮ সালে যখন দুদকের ১০৬ কমপ্লেইন হটলাইন চালু হয়, তখন একটি তথ্যচিত্র করা হয়। পরবর্তীতে আমরা আর কোনও তথ্যচিত্র বা কার্যক্রম করিনি।’
সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে সম্প্রতি জুয়া প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি, শেয়ারবাজারে কারসাজি, নিজের বাবার নাম জালিয়াতি করার অভিযোগ উঠেছে ।
মাহফুজা ২০-৯