শূন্য হওয়া ছয়টি আসনের উপ-নির্বাচনে আনুমানিক ১৫ থেকে ২৫ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে ধারণা করছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। এ ভোটে অনিয়ম বা কারচুপির উল্লেখযোগ্য কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি বলে দাবি করেন তিনি। ভোটগ্রহণ শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু হয়েছে বলেও জানিয়েছেন সিইসি।
বুধবার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের নিজ কার্যালয়ে ভোট পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
সিইসি বলেন, ভোটকেন্দ্রে ভোটারদের উপস্থিতির হার তুলনামূলক কম ছিল। ভোটারদের উপস্থিতির হার আনুমানিক ১৫ থেকে ২০ কিংবা ২৫ শতাংশ হতে পারে।
বিএনপির সংসদ সদস্যদের পদত্যাগের কারণে শূন্য হওয়া ঠাকুরগাঁও-৩, বগুড়া-৪ বগুড়া-৬, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ উপনির্বাচনের ভোট হয় আজ। ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার পর বিকেলে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সম্মেলনে আসেন সিইসি।
তিনি বলেন, ছয়টি আসনে মোট ৪০ জন প্রার্থী ছিল। ভোটকেন্দ্রে ৮৬৭টি ইভিএমের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ হয়েছে। সবকটি আসনে ভোটার সংখ্যা ছিল ২২ লাখ ৫৪ হাজার ২১৭ জন।
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, আমরা টিভি চ্যানেলগুলোর ওপর সবসময় দৃষ্টি রেখেছিলাম। অনিয়ম বা কারচুপির উল্লেখযোগ্য কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। অনলাইন পত্রিকা বিশেষভাবে পাঠ করেছি। ছয়টি জায়গায় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। একটি জায়গায় তাজা ককটেল পাওয়া গেছে। ভোটকেন্দ্রের বাইরে দু-একটি ককটেল বিস্ফোরিত হয়েছে। গণমাধ্যমকে আমরা গুরুত্ব দিয়ে থাকি। অনেক জায়গায় মেশিনের মাধ্যমে গণনা শুরু হয়েছে। দু-চার ঘণ্টার মধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে দাপ্তরিকভাবে ফল ঘোষিত হবে।
মাহফুজা ১-২