সারা দেশে ব্যাঙের ছাতার মত গজিয়ে উঠেছে হাসপাতাল-ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। গত ২৬ মে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সারা দেশের সব অবৈধ ক্লিনিক-হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। যারা বন্ধ করেনি তাদের বিরুদ্ধে দেশ ঝুড়ে অভিযান শুরু করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
এরই ধারাবাহিকতায় আজ রোববার সারাদেশে ৮৮২টি অবৈধ বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ব্লাড ব্যাংক বন্ধ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এর মধ্যে রাজধানীতে রয়েছে ১৬৭টি। সন্ধ্যায় এতথ্য জানিয়েছে অধিদপ্তরের এক হালনাগাদ তথ্যে বিষয়টি জানানো হয়।
এতে বলা হয়, তিন দিনের অভিযানে ঢাকায় ১৬৭টি, চট্টগ্রামে ২২৯টি, রাজশাহীতে ৭৮টি, রংপুরে ১৪টি, ময়মনসিংহে ৯৬টি, বরিশালে ৫৯টি, সিলেটে ৩৫টি এবং খুলনায় ২০৪টি অবৈধ হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ করা হয়েছে।
এর আগে, বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক) ডা. মো. বেলাল হোসেন জানান, এখন পর্যন্ত ৫৩৮টি অবৈধ বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ করা হয়েছ। অভিযান অব্যাহত রয়েছে, সংখ্যা বাড়তে পারে।