১২ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
২৫শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
১৬ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

    সর্বশেষ খবর

    আগামী ২২ জানুয়ারি প্রাথমিকের নতুন শিক্ষকদের পদায়ন

    আগামী ২২ জানুয়ারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৩৭ হাজার ৫৭৪ জন প্রার্থীকে পদায়ন করা হবে।

    সম্প্রতি এ বিষয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই) থেকে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এতে এ বিষয়ে বিস্তারিত নির্দেশনা দেওয়া হয়।

    অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত প্রার্থীদের পরিচিতি প্রতিপালন, ডকুমেন্টস যাচাই ও নমুনা স্বাক্ষরের শেষ তারিখ ৩১ ডিসেম্বর। একই দিনের মধ্যে নির্বাচিত প্রার্থীদের জেলা সিভিল সার্জনের কাছে সনদ ও ডোপটেস্ট রিপোর্ট জমা দিতে হবে। ৩ জানুয়ারি আর প্রার্থীদের অনুকূলে নিয়োগপত্র জারি করা হবে ।

    প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত কোনো প্রার্থীর অনুকূলে নিয়োগপত্র জারি না হলে কারণ ও মতামতসহ তালিকা পাঠানো হবে ৪ জানুয়ারি। পুলিশ ভেরিফিকেশন ৮ জানুয়ারি। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে যোগদান করতে হবে ২২ জানুয়ারি।

    জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার নবনিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকদের পদায়নের ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। তবে, শিক্ষকের শূন্য পদ পূরণের ক্ষেত্রে নিম্নরূপভাবে অগ্রাধিকার দিয়ে পদায়ন করাতে হবে।

    দুর্গম, হাওরাঞ্চল, দ্বীপাঞ্চল এলাকার বিদ্যালয়ের শূন্য পদে পুরুষকে প্রাধান্য দিতে হবে। শূন্যপদ পূরণের ক্ষেত্রে নতুন জাতীয়করণকৃত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে অগ্রাধিকার দিতে হবে। কোনো বিদ্যালয়ে ৫০ শতাংশের অধিক পদ শূন্য রাখা যাবে না। এ বিষয়ে বিশেষ নজর দিতে হবে।

    যোগদান করা শিক্ষকদের বরাদ্দপ্রাপ্তি সাপেক্ষে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের ব্যবস্থাপনায় দুদিনের ওরিয়েন্টেশন প্রদান করতে হবে।

    ২০২০ সালের ২০ অক্টোবর সহকারী শিক্ষকের ৩২ হাজার ৫৭৭টি শূন্যপদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। এ নিয়োগ পরীক্ষায় মোট আবেদন করেন ১৩ লাখ ৯ হাজার ৪৬১ জন প্রার্থী।

    মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরে তা বাড়িয়ে ৩৭ হাজার ৫৭৪ জন সহকারী শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া এগিয়ে নেওয়া।

    প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহাম্মদ বলেন, ৩৭ হাজার ৫৭৪ জন সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে আরও ১০ হাজার সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য হয়েছে। আগামী বছর আবার সহকারী শিক্ষক নিয়োগের কার্যক্রম শুরু করা হবে। তবে সেটি বিভাগভিত্তিক ক্লাস্টারভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২০২৫ সালের মধ্যে প্রায় এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে।

    ফরিদ আহাম্মদ বলেন, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয় উপজেলা ভিত্তিক। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় প্রায় দুই বছর সময় লাগে। এ সময় কমিয়ে নিতে বিভাগ ভিত্তিক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে। তাতে চার মাসের মধ্যে নিয়োগ দেওয়া সম্ভব হবে।

    ২০২০ সালের ২০ অক্টোবর সহকারী শিক্ষকের ৩২ হাজার ৫৭৭টি শূন্য পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর । এ নিয়োগ পরীক্ষায় মোট আবেদন করেন ১৩ লাখ ৯ হাজার ৪৬১ জন প্রার্থী। মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তা বাড়িয়ে ৩৭ হাজার ৫৭৪ জন সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হয়।

    মাহফুজা ২২-১২

    আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
    আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে পাশে থাকুন

    Latest Posts

    spot_imgspot_img

    আলোচিত খবর